শচীন টেন্ডুলকারের দীর্ঘ প্রতীক্ষার শততম সেঞ্চুরিটি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁর হাত ধরে রেকর্ড-বুকে জায়গা করে নিয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু টেন্ডুলকারের ইতিহাস-গড়া এ দিনটিতে শুধু নিষ্ক্রিয়ভাবেই থাকতে চাননি স্বাগতিকেরা। এশিয়া কাপের চতুর্থ ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে ৫ উইকেটের অসাধারণ এক জয় দিয়ে ম্যাচটা দীর্ঘদিন মনে রাখার মতো একটা ম্যাচে পরিণত করেছে সাকিব-তামিম-মুশফিক-মাশরাফিরা। তামিম, জহুরুল, নাসির, সাকিব, মুশফিকের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে মাত্র ৫ উইকেট হারিয়ে ৪ বল হাতে রেখেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় টাইগাররা।
ভারতের বিপক্ষে ২৯০ রানের লক্ষ্য নিয়ে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালোভাবে করতে পারেনি বাংলাদেশ। পঞ্চম ওভারেই প্রাভিন কুমারের শিকারে পরিণত হয়ে সাজঘরে ফিরেছেন ওপেনার নাজিমুদ্দিন। তবে দ্বিতীয় উইকেটে ১১৩ রানের জুটি গড়ে প্রাথমিক বিপর্যয় সামলে বেশ ভালোই লড়াই চালিয়েছিলেন আরেক ওপেনার তামিম ইকবাল ও জহুরুল ইসলাম। কিন্তু দলীয় ১২৮ রানের মাথায় রবীন্দ্র জাদেজার শিকারে পরিণত হয়ে সাজঘরে ফিরেছেন জহুরুল। তবে তার আগে তিনি দেখা পেয়েছেন ক্যারিয়ারের প্রথম অর্ধশতকের। আউট হয়েছেন ৫৩ রান করে। তারপর খুব বেশিক্ষণ উইকেটে থাকতে পারেননি তামিমও। তাঁর ব্যাট থেকে এসেছে ৭০ রানের লড়াকু ইনিংস। চতুর্থ উইকেটে ৬৮ রানের জুটি গড়ে জয়ের পথে বাংলাদেশকে আরও কিছুটা এগিয়ে দেন সাকিব ও নাসির। কিন্তু ব্যক্তিগত ৪৯ রানের মাথায় থার্ড আম্পায়ারের কিছুটা বিতর্কিত সিদ্ধান্তের বলি হয়ে সাজঘরে ফিরেছেন সাকিব। তবে তাতেও জয় পেতে সমস্যা হয়নি বাংলাদেশের। শেষ পর্যায়ে ঝোড়ো ব্যাটিং করে জয় নিশ্চিত করেছেন অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম ও নাসির হোসেন। জয়ের জন্য যখন আর মাত্র ২ রান দরকার তখন ৬ মেরে জয় পাওয়ার তাড়নায় প্রাভিন কুমারকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে আউট হন নাসির (৫৪)। মুশফিকুর শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন ২৫ বলে ৪৬ রানের ইনিংস খেলে।
ভারতের বিপক্ষে ২৯০ রানের লক্ষ্য নিয়ে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালোভাবে করতে পারেনি বাংলাদেশ। পঞ্চম ওভারেই প্রাভিন কুমারের শিকারে পরিণত হয়ে সাজঘরে ফিরেছেন ওপেনার নাজিমুদ্দিন। তবে দ্বিতীয় উইকেটে ১১৩ রানের জুটি গড়ে প্রাথমিক বিপর্যয় সামলে বেশ ভালোই লড়াই চালিয়েছিলেন আরেক ওপেনার তামিম ইকবাল ও জহুরুল ইসলাম। কিন্তু দলীয় ১২৮ রানের মাথায় রবীন্দ্র জাদেজার শিকারে পরিণত হয়ে সাজঘরে ফিরেছেন জহুরুল। তবে তার আগে তিনি দেখা পেয়েছেন ক্যারিয়ারের প্রথম অর্ধশতকের। আউট হয়েছেন ৫৩ রান করে। তারপর খুব বেশিক্ষণ উইকেটে থাকতে পারেননি তামিমও। তাঁর ব্যাট থেকে এসেছে ৭০ রানের লড়াকু ইনিংস। চতুর্থ উইকেটে ৬৮ রানের জুটি গড়ে জয়ের পথে বাংলাদেশকে আরও কিছুটা এগিয়ে দেন সাকিব ও নাসির। কিন্তু ব্যক্তিগত ৪৯ রানের মাথায় থার্ড আম্পায়ারের কিছুটা বিতর্কিত সিদ্ধান্তের বলি হয়ে সাজঘরে ফিরেছেন সাকিব। তবে তাতেও জয় পেতে সমস্যা হয়নি বাংলাদেশের। শেষ পর্যায়ে ঝোড়ো ব্যাটিং করে জয় নিশ্চিত করেছেন অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম ও নাসির হোসেন। জয়ের জন্য যখন আর মাত্র ২ রান দরকার তখন ৬ মেরে জয় পাওয়ার তাড়নায় প্রাভিন কুমারকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে আউট হন নাসির (৫৪)। মুশফিকুর শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন ২৫ বলে ৪৬ রানের ইনিংস খেলে।