অনেকটা ঘোষণা দিয়েই জয়! ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে বড় হার। নিজেদের ওয়ানডে ইতিহাসে সর্বনিম্ন ৫৮ রানে অল আউট হওয়ার গ্লানি। সব হতাশা পেছনে ফেলে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ঘুরে দাঁড়ানোর প্রত্যয় ছিল টাইগারদের। চট্টগ্রামে সেই প্রত্যয়কে বাস্তবতায় রূপ দিয়ে সমর্থকদের ২ উইকেটের জয় উপহার দিলেন টাইগাররা।
বোলাররা ইংল্যান্ডকে গুটিয়ে দেন ২২৫ রানে। ৬০ রানের নজরকাড়া ইনিংস খেললেন ইমরুল কায়েস। তামিম ইকবাল, সাকিব আল হাসান এনে দিলেন যথাক্রমে ৩৮ ও ৩২ রান। শফিউল ইসলাম আর মাহমুদউল্লাহ অপরাজিত থাকেন যথাক্রমে ২৪ ও ২১ রানে। সংখ্যাতাত্ত্বিক বিবেচনায় পিছিয়ে, তবু ‘ইংলিশ বধ’ কাব্যের রচয়িতা শফিউল ইসলাম আর মাহমুদউল্লাহই!
৩০ ওভার শেষে সংগ্রহ ছিল তিন উইকেটে ১৪৯। কিন্তু দলীয় ১৫৫ রানে ইমরুল কায়েসের বিদায়ের পরই হঠাত্ বিপর্যয়। ১৬৯ রানের মাথায় নেই বাংলাদেশের অষ্টম উইকেট। কিন্তু ইংল্যান্ডের প্রাপ্তি বলতে এতটুকুই!
আর কোন উইকেটের দেখা পায়নি ইংলিশ বোলাররা। একইভাবে বলতে হয়, কোন উইকেট শিকার করতে দেননি মাহমুদউল্লাহ আর শফিউল ইসলাম। এ দুজনের অবিচ্ছিন্ন ৫৮ রানের জুটিই যে এক ওভার বাকি থাকতেই জয় এনে দেয় বাংলাদেশকে!
দলীয় ৩২ রানে প্রথম, আর ৫৩ রানে তৃতীয় উইকেটের পতন ইংল্যান্ডের। এর পর ট্রট ও এউইন মরগানের ১০৯ রানের জুটি। ব্যক্তিগত ৬৩ রানে নাঈম ইসলামের শিকারে পরিণত হন মরগান। ৬৭ রানে থাকা জোনাথন ট্রটকে ফেরান সাকিব।
ব্যতিক্রম ছিলেন এই মরগান ও ট্রট। এ দুজন ছাড়া বাংলাদেশের দুর্দান্ত বোলিং, ফিল্ডিংয়ের কাছে অসহায়ত্ব প্রকাশ করেছেন ইংলিশ ব্যাটসম্যানদের সবাই। যার পরিণতি, দুই বল বাকি থাকতেই ইনিংস শেষ। দিবা-রাত্রির এই ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিং নেন সাকিব আল হাসান। দ্রুত তিনটি উইকেট তুলে নিয়ে অধিনায়কের সিদ্ধান্তের যথার্থতা এনে দেন বোলাররা। নাঈম ইসলাম, আবদুর রাজ্জাক ও সাকিব প্রত্যেকে দুটি করে উইকেট শিকার করেন।
বোলাররা ইংল্যান্ডকে গুটিয়ে দেন ২২৫ রানে। ৬০ রানের নজরকাড়া ইনিংস খেললেন ইমরুল কায়েস। তামিম ইকবাল, সাকিব আল হাসান এনে দিলেন যথাক্রমে ৩৮ ও ৩২ রান। শফিউল ইসলাম আর মাহমুদউল্লাহ অপরাজিত থাকেন যথাক্রমে ২৪ ও ২১ রানে। সংখ্যাতাত্ত্বিক বিবেচনায় পিছিয়ে, তবু ‘ইংলিশ বধ’ কাব্যের রচয়িতা শফিউল ইসলাম আর মাহমুদউল্লাহই!
৩০ ওভার শেষে সংগ্রহ ছিল তিন উইকেটে ১৪৯। কিন্তু দলীয় ১৫৫ রানে ইমরুল কায়েসের বিদায়ের পরই হঠাত্ বিপর্যয়। ১৬৯ রানের মাথায় নেই বাংলাদেশের অষ্টম উইকেট। কিন্তু ইংল্যান্ডের প্রাপ্তি বলতে এতটুকুই!
আর কোন উইকেটের দেখা পায়নি ইংলিশ বোলাররা। একইভাবে বলতে হয়, কোন উইকেট শিকার করতে দেননি মাহমুদউল্লাহ আর শফিউল ইসলাম। এ দুজনের অবিচ্ছিন্ন ৫৮ রানের জুটিই যে এক ওভার বাকি থাকতেই জয় এনে দেয় বাংলাদেশকে!
দলীয় ৩২ রানে প্রথম, আর ৫৩ রানে তৃতীয় উইকেটের পতন ইংল্যান্ডের। এর পর ট্রট ও এউইন মরগানের ১০৯ রানের জুটি। ব্যক্তিগত ৬৩ রানে নাঈম ইসলামের শিকারে পরিণত হন মরগান। ৬৭ রানে থাকা জোনাথন ট্রটকে ফেরান সাকিব।
ব্যতিক্রম ছিলেন এই মরগান ও ট্রট। এ দুজন ছাড়া বাংলাদেশের দুর্দান্ত বোলিং, ফিল্ডিংয়ের কাছে অসহায়ত্ব প্রকাশ করেছেন ইংলিশ ব্যাটসম্যানদের সবাই। যার পরিণতি, দুই বল বাকি থাকতেই ইনিংস শেষ। দিবা-রাত্রির এই ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিং নেন সাকিব আল হাসান। দ্রুত তিনটি উইকেট তুলে নিয়ে অধিনায়কের সিদ্ধান্তের যথার্থতা এনে দেন বোলাররা। নাঈম ইসলাম, আবদুর রাজ্জাক ও সাকিব প্রত্যেকে দুটি করে উইকেট শিকার করেন।