ভারত : ৩৭০/৪ (৫০ ওভার), বাংলাদেশ : ২৮৩/৯ (৫০ ওভার), ফলাফল : ভারত ৮৭ রানে জয়ী
বাংলাদেশ ভালো লড়লেও জয় হলো ভারতের। উৎসবের আমেজে যাত্রা শুরু হলো বিশ্বকাপ ক্রিকেট-২০১১ এর। শুরুর দিনই টাইগারদের ম্যাচ থাকায় সারাদেশেই ছিল বাড়তি উত্তেজনা। মিরপুর যেন উন্মাদনার সাগরে পরিণত হয়েছিল। গতকাল স্টেডিয়াম এলাকা ছিল সারাবিশ্বের ক্রিকেটামোদীদের পদচারণায় মুখরিত। স্টেডিয়ামের বাইরেও ছিল জনসে াত। লাখ লাখ দর্শক বাংলাদেশ বাংলাদেশ বলে চিৎকারে স্টেডিয়াম এলাকা প্রকম্পিত করেছিল। সরাসরি খেলা দেখা যাবে না তাতে কি! স্টেডিয়ামের বাইরে থেকেই যেন তারা অভিনন্দন বার্তা জানিয়ে দিচ্ছিল সাকিবদের। স্টেডিয়ামের ভেতরের চিত্র অন্য রকম। লাল-সবুজ চাদরে মোড়ানো পুরো মাঠ, গ্যালারিও। সমর্থকদের গায়ে প্রিয় দলের জার্সি, হাতে লাল-সবুজের গর্বের পতাকা। পুরো স্টেডিয়ামেই ছিল উৎসবের আমেজ। তবে টস জিতে বাংলাদেশের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ভারতকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানালে চিত্র পাল্টে যায়। শেবাগ-কোহলির মারকুটে ব্যাটিংয়ে দর্শকদের আনন্দ যেন বেদনায় রূপান্তরিত হয়। সবার মুখেই তখন হতাশার ছাপ। স্বপ্নের বিশ্বকাপে পরাজয় দিয়ে যাত্রা শুরু করল সারথিরা। টাইগারদের প্রিয় মাঠ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামই মৃত্যুকূপে পরিণত হয়েছিল গতকাল। বড় একটা ধাক্কা খেল স্বপ্নকাতর দেশবাসী। দিবা-রাত্রির ম্যাচে টস সব সময়ই বড় ফ্যাক্টর। ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের মতে, দিবা-রাত্রির ম্যাচে টস জিতলেই ৫০ ভাগ ম্যাচ নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। কিন্তু টস জিতে ফিল্ডিং নিয়ে গতকাল সাকিব কি তাহলে নিজের পায়ে নিজেই কুড়াল মারলেন? সেটা যাদের ভাবার তারাই ভাববেন। তবে প্রথমে ফিল্ডিং নেওয়ার সিদ্ধান্ত ভুল ছিল না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, 'আজ আমাদের খারাপ দিন ছিল। পেসাররা ভালো করতে পারেননি। তবে পরের ম্যাচেই ফিরব।' প্রথমে ফিল্ডিং নেওয়ার পেছনে পোর্ট অব স্পেনের সেই স্মৃতিও সাকিবকে প্রভাবিত করতে পারে। কেননা গত বিশ্বকাপের সেই ম্যাচে বাংলাদেশ প্রথমে ভারতকে ব্যাটিং করতে দিয়ে ১৯১ রানেই অলআউট করেছিল। তারপর ব্যাটিংয়ে নেমে তামিম, সাকিব, মুশফিকের দুর্দান্ত হাফ সেঞ্চুরিতে মহাকাব্যিক সে জয়, যা এখনো বাংলাদেশের কাছে মধুর স্মৃতি হয়ে আছে। তবে কাল সাকিবদের বাস্তবে নামালেন ধোনিরা। ভারত ৮৭ রানে জিতে বুঝিয়ে দিল পুরনো স্মৃতি যতই মধুর হোক তা এখন শুধুই অতীত। গতকাল এক শেবাগের কাছেই হেরে গেল বাংলাদেশ। বিরাট কোহলির অভিষেক সেঞ্চুরিও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। শেবাগ-কোহলি মিলে তৃতীয় উইকেটজুটি ২০৩ রান করে ভারতকে পেঁৗছে দেয় দুর্গম পাহাড়ের চূড়ায়। ৩৭০ রান বিশ্বকাপে ভারতের তৃতীয় সর্বোচ্চ (বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ৪১৩ বারমুডার বিরুদ্ধে ২০০৭ ওয়েস্ট ইন্ডিজে)। শেবাগ তার ক্যারিয়ারসেরা ১৭৫ রানের অসাধারণ একটি ইনিংস খেলেছেন। ১৪০ বলে ১৪টি চার ও ৫টি ছয়ে সাজানো ইনিংসটি ওয়ানডের ইতিহাসে দশম সর্বোচ্চ রানের তালিকায় স্থান পেয়েছে। শেবাগের দিনে সুবিধা করতে পারেননি লিটল মাস্টার শচীন টেন্ডুলকার। তিনি দুর্ভাগ্যজনকভাবে ২৮ রান করেই রানআউট হয়ে যান। দুর্ভাগ্যের ছোঁয়ায় ব্যাটিং জিনিয়াস তার ক্যারিয়ারের শেষ বিশ্বকাপ শুরু করলেও ষষ্ঠ বিশ্বকাপ খেলে পাকিস্তানি তারকা জাভেদ মিয়াঁদাদকে ছুঁয়ে ফেলেন কালই। সাকিব বাহিনীও ৬৯ রানের মাথায় প্রথম উইকেটের পতন ঘটিয়ে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেন। উইকেটে এসে নামের প্রতি সুবিচার করে খেলতে পারেননি বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতের সবচেয়ে সফল ব্যাটসম্যান গৌতম গম্ভীরও। তবে শেবাগ-কোহলিরা যখন তাণ্ডব চালাচ্ছিলেন তখন গ্যালারি ছিল সুনসান। যেন খেলা হচ্ছে মরুভূমিতে, আর হাজারও মানুষের মূর্তি তা ঠায় দাঁড়িয়ে তা দেখছে। তাদের অনুভূতি নেই। নেই আবেগও। মাঝে মাঝে স্টেডিয়ামের বাইরে থেকে আসছিল ভুভুজেলার আওয়াজ। সাকিবদের সংকটের দিনে সে শব্দও খুবই বিদঘুটে শোনাচ্ছিল। পুরো গ্যালারি তখন শোকে বিহ্বল। টাইগাররা ব্যাটিংয়ে নামার সঙ্গে প্রাণ ফিরে আসে গ্যালারিতে। প্রথম ৫ ওভারে তামিম ইকবাল ও ইমরুল কায়েসের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে ৫১ রান করেন টাইগাররা। উত্তেজনায় কাঁপতে থাকে পুরো স্টেডিয়াম। কিন্তু ৫৬ রানের মাথায় ইমরুল ২৯ বলে ৩৪ রান করে আউট হয়ে গেলে বাংলাদেশের ইনিংসও কিছুটা ঝিমিয়ে পড়ে। তারপর জুনায়েদ সিদ্দিকের সঙ্গে তামিম ৭৩ রানের জুটি গড়ে পাহাড় টপকে বাংলাদেশকে জয়ের স্বপ্ন দেখান। সেই স্বপ্নে বাড়তি রঙ ঢেলে দেয় অধিনায়ক সাকিবের সঙ্গে তামিমের গড়া ৫৯ রানের পার্টনারশিপটি। তবে ১৮৮ রানের মাথায় ব্যক্তিগত ৭০ রান করে তামিম আউট হয়ে গেলে দেশবাসীর স্বপ্নও অনেকটা ফেকাসে হয়ে যায়। স্তব্ধ হয়ে যায় পুরো গ্যালারি। মুনাফ প্যাটেলের বলে দুর্দান্ত একটি ক্যাচ ধরে যুবরাজ সিং তামিমকে ফিরিয়ে দেন। স্ট্যাম্পিংয়ের ফাঁদে পড়েন জুনায়েদ। তবে এ আউটটি ঘিরে বাতাসে বিতর্কের গন্ধ ছড়িয়ে বেড়াচ্ছে। কেননা ক্রিকেটে সব সময় ফিফটি ফিফটি সুযোগ তৈরি হলে তা ব্যাটসম্যানের পক্ষেই যায়। কিন্তু কাল হলো তার উল্টো। টাইগাররা শেষ পর্যন্ত লড়াই করে দেখিয়ে দিলেন, দুর্গম গিরি হলেও বুকে সাহস থাকলে তা টপকানো অসম্ভব নয়। সাকিব যতক্ষণ উইকেটে ছিলেন ততক্ষণ তো বাংলাদেশের আশা ছিলই। ৫৫ রানে সাকিব আউট হয়ে যাওয়ার পড়েই ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় বাংলাদেশ। তবে ৮৭ রানের এই হারেই টাইগারদের সব সম্ভাবনা কিন্তু শেষ হয়ে যায়নি। বাকি ম্যাচগুলোতে সাকিবরা কেমন করেন তা দেখার অপেক্ষায় দেশবাসী।
বাংলাদেশ ভালো লড়লেও জয় হলো ভারতের। উৎসবের আমেজে যাত্রা শুরু হলো বিশ্বকাপ ক্রিকেট-২০১১ এর। শুরুর দিনই টাইগারদের ম্যাচ থাকায় সারাদেশেই ছিল বাড়তি উত্তেজনা। মিরপুর যেন উন্মাদনার সাগরে পরিণত হয়েছিল। গতকাল স্টেডিয়াম এলাকা ছিল সারাবিশ্বের ক্রিকেটামোদীদের পদচারণায় মুখরিত। স্টেডিয়ামের বাইরেও ছিল জনসে াত। লাখ লাখ দর্শক বাংলাদেশ বাংলাদেশ বলে চিৎকারে স্টেডিয়াম এলাকা প্রকম্পিত করেছিল। সরাসরি খেলা দেখা যাবে না তাতে কি! স্টেডিয়ামের বাইরে থেকেই যেন তারা অভিনন্দন বার্তা জানিয়ে দিচ্ছিল সাকিবদের। স্টেডিয়ামের ভেতরের চিত্র অন্য রকম। লাল-সবুজ চাদরে মোড়ানো পুরো মাঠ, গ্যালারিও। সমর্থকদের গায়ে প্রিয় দলের জার্সি, হাতে লাল-সবুজের গর্বের পতাকা। পুরো স্টেডিয়ামেই ছিল উৎসবের আমেজ। তবে টস জিতে বাংলাদেশের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ভারতকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানালে চিত্র পাল্টে যায়। শেবাগ-কোহলির মারকুটে ব্যাটিংয়ে দর্শকদের আনন্দ যেন বেদনায় রূপান্তরিত হয়। সবার মুখেই তখন হতাশার ছাপ। স্বপ্নের বিশ্বকাপে পরাজয় দিয়ে যাত্রা শুরু করল সারথিরা। টাইগারদের প্রিয় মাঠ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামই মৃত্যুকূপে পরিণত হয়েছিল গতকাল। বড় একটা ধাক্কা খেল স্বপ্নকাতর দেশবাসী। দিবা-রাত্রির ম্যাচে টস সব সময়ই বড় ফ্যাক্টর। ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের মতে, দিবা-রাত্রির ম্যাচে টস জিতলেই ৫০ ভাগ ম্যাচ নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। কিন্তু টস জিতে ফিল্ডিং নিয়ে গতকাল সাকিব কি তাহলে নিজের পায়ে নিজেই কুড়াল মারলেন? সেটা যাদের ভাবার তারাই ভাববেন। তবে প্রথমে ফিল্ডিং নেওয়ার সিদ্ধান্ত ভুল ছিল না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, 'আজ আমাদের খারাপ দিন ছিল। পেসাররা ভালো করতে পারেননি। তবে পরের ম্যাচেই ফিরব।' প্রথমে ফিল্ডিং নেওয়ার পেছনে পোর্ট অব স্পেনের সেই স্মৃতিও সাকিবকে প্রভাবিত করতে পারে। কেননা গত বিশ্বকাপের সেই ম্যাচে বাংলাদেশ প্রথমে ভারতকে ব্যাটিং করতে দিয়ে ১৯১ রানেই অলআউট করেছিল। তারপর ব্যাটিংয়ে নেমে তামিম, সাকিব, মুশফিকের দুর্দান্ত হাফ সেঞ্চুরিতে মহাকাব্যিক সে জয়, যা এখনো বাংলাদেশের কাছে মধুর স্মৃতি হয়ে আছে। তবে কাল সাকিবদের বাস্তবে নামালেন ধোনিরা। ভারত ৮৭ রানে জিতে বুঝিয়ে দিল পুরনো স্মৃতি যতই মধুর হোক তা এখন শুধুই অতীত। গতকাল এক শেবাগের কাছেই হেরে গেল বাংলাদেশ। বিরাট কোহলির অভিষেক সেঞ্চুরিও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। শেবাগ-কোহলি মিলে তৃতীয় উইকেটজুটি ২০৩ রান করে ভারতকে পেঁৗছে দেয় দুর্গম পাহাড়ের চূড়ায়। ৩৭০ রান বিশ্বকাপে ভারতের তৃতীয় সর্বোচ্চ (বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ৪১৩ বারমুডার বিরুদ্ধে ২০০৭ ওয়েস্ট ইন্ডিজে)। শেবাগ তার ক্যারিয়ারসেরা ১৭৫ রানের অসাধারণ একটি ইনিংস খেলেছেন। ১৪০ বলে ১৪টি চার ও ৫টি ছয়ে সাজানো ইনিংসটি ওয়ানডের ইতিহাসে দশম সর্বোচ্চ রানের তালিকায় স্থান পেয়েছে। শেবাগের দিনে সুবিধা করতে পারেননি লিটল মাস্টার শচীন টেন্ডুলকার। তিনি দুর্ভাগ্যজনকভাবে ২৮ রান করেই রানআউট হয়ে যান। দুর্ভাগ্যের ছোঁয়ায় ব্যাটিং জিনিয়াস তার ক্যারিয়ারের শেষ বিশ্বকাপ শুরু করলেও ষষ্ঠ বিশ্বকাপ খেলে পাকিস্তানি তারকা জাভেদ মিয়াঁদাদকে ছুঁয়ে ফেলেন কালই। সাকিব বাহিনীও ৬৯ রানের মাথায় প্রথম উইকেটের পতন ঘটিয়ে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেন। উইকেটে এসে নামের প্রতি সুবিচার করে খেলতে পারেননি বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতের সবচেয়ে সফল ব্যাটসম্যান গৌতম গম্ভীরও। তবে শেবাগ-কোহলিরা যখন তাণ্ডব চালাচ্ছিলেন তখন গ্যালারি ছিল সুনসান। যেন খেলা হচ্ছে মরুভূমিতে, আর হাজারও মানুষের মূর্তি তা ঠায় দাঁড়িয়ে তা দেখছে। তাদের অনুভূতি নেই। নেই আবেগও। মাঝে মাঝে স্টেডিয়ামের বাইরে থেকে আসছিল ভুভুজেলার আওয়াজ। সাকিবদের সংকটের দিনে সে শব্দও খুবই বিদঘুটে শোনাচ্ছিল। পুরো গ্যালারি তখন শোকে বিহ্বল। টাইগাররা ব্যাটিংয়ে নামার সঙ্গে প্রাণ ফিরে আসে গ্যালারিতে। প্রথম ৫ ওভারে তামিম ইকবাল ও ইমরুল কায়েসের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে ৫১ রান করেন টাইগাররা। উত্তেজনায় কাঁপতে থাকে পুরো স্টেডিয়াম। কিন্তু ৫৬ রানের মাথায় ইমরুল ২৯ বলে ৩৪ রান করে আউট হয়ে গেলে বাংলাদেশের ইনিংসও কিছুটা ঝিমিয়ে পড়ে। তারপর জুনায়েদ সিদ্দিকের সঙ্গে তামিম ৭৩ রানের জুটি গড়ে পাহাড় টপকে বাংলাদেশকে জয়ের স্বপ্ন দেখান। সেই স্বপ্নে বাড়তি রঙ ঢেলে দেয় অধিনায়ক সাকিবের সঙ্গে তামিমের গড়া ৫৯ রানের পার্টনারশিপটি। তবে ১৮৮ রানের মাথায় ব্যক্তিগত ৭০ রান করে তামিম আউট হয়ে গেলে দেশবাসীর স্বপ্নও অনেকটা ফেকাসে হয়ে যায়। স্তব্ধ হয়ে যায় পুরো গ্যালারি। মুনাফ প্যাটেলের বলে দুর্দান্ত একটি ক্যাচ ধরে যুবরাজ সিং তামিমকে ফিরিয়ে দেন। স্ট্যাম্পিংয়ের ফাঁদে পড়েন জুনায়েদ। তবে এ আউটটি ঘিরে বাতাসে বিতর্কের গন্ধ ছড়িয়ে বেড়াচ্ছে। কেননা ক্রিকেটে সব সময় ফিফটি ফিফটি সুযোগ তৈরি হলে তা ব্যাটসম্যানের পক্ষেই যায়। কিন্তু কাল হলো তার উল্টো। টাইগাররা শেষ পর্যন্ত লড়াই করে দেখিয়ে দিলেন, দুর্গম গিরি হলেও বুকে সাহস থাকলে তা টপকানো অসম্ভব নয়। সাকিব যতক্ষণ উইকেটে ছিলেন ততক্ষণ তো বাংলাদেশের আশা ছিলই। ৫৫ রানে সাকিব আউট হয়ে যাওয়ার পড়েই ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় বাংলাদেশ। তবে ৮৭ রানের এই হারেই টাইগারদের সব সম্ভাবনা কিন্তু শেষ হয়ে যায়নি। বাকি ম্যাচগুলোতে সাকিবরা কেমন করেন তা দেখার অপেক্ষায় দেশবাসী।