রাজধানীর নয়াপল্টনে একটি বাসায় এক দম্পতি খুন হয়েছেন। নিহত ব্যক্তিরা হলেন ফরহাদ খাঁ (৬০) ও তাঁর স্ত্রী রহিমা খাতুন (৫০)। আজ শুক্রবার বিকেলে পুলিশ তাঁদের লাশ উদ্ধার করে। ফরহাদ খাঁ দৈনিক জনতার জ্যেষ্ঠ সহকারী সম্পাদক। তাঁর গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইলে।
দৈনিক জনতার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মো. আহসানউল্লাহ জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে কাজ শেষে ফরহাদ অফিস থেকে বের হন।
নয়াপল্টন থানার উপপরিদর্শক নাসির জানান, অফিসের কাজের প্রয়োজনে ফরহাদকে আজ বারবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি ফোন ধরছিলেন না। এমনকি আত্মীয়স্বজনেরা তাঁর খোঁজ দিতে পারছিলেন না। এতে অফিসের লোকজন ও আত্মীয়স্বজনদের সন্দেহ হলে তারা থানায় এসে বিষয়টি জানান। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭৭ নয়াপল্টনে তাঁদের ভাড়াবাসা দোতলার ফ্ল্যাটে যায় পুলিশ। সেখানে বাইরে থেকে দরজায় দুটো তালা দেওয়া ছিল। পরে তালা ভেঙে ভেতরে ঢুকে দেখা যায় ঘরের ভেতরের সব আসবাবপত্র লন্ডভন্ড আর নিহত দুজনের মধ্যে রহিমা বিছানার ওপর এবং ফরহাদ বিছানার পাশে মেঝেতে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে ছিলেন।
এই দম্পতির একটি কন্যাসন্তান রয়েছে বলে জানা যায়। তিনি ইতালিতে থাকেন।
দৈনিক জনতার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মো. আহসানউল্লাহ জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে কাজ শেষে ফরহাদ অফিস থেকে বের হন।
নয়াপল্টন থানার উপপরিদর্শক নাসির জানান, অফিসের কাজের প্রয়োজনে ফরহাদকে আজ বারবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি ফোন ধরছিলেন না। এমনকি আত্মীয়স্বজনেরা তাঁর খোঁজ দিতে পারছিলেন না। এতে অফিসের লোকজন ও আত্মীয়স্বজনদের সন্দেহ হলে তারা থানায় এসে বিষয়টি জানান। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭৭ নয়াপল্টনে তাঁদের ভাড়াবাসা দোতলার ফ্ল্যাটে যায় পুলিশ। সেখানে বাইরে থেকে দরজায় দুটো তালা দেওয়া ছিল। পরে তালা ভেঙে ভেতরে ঢুকে দেখা যায় ঘরের ভেতরের সব আসবাবপত্র লন্ডভন্ড আর নিহত দুজনের মধ্যে রহিমা বিছানার ওপর এবং ফরহাদ বিছানার পাশে মেঝেতে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে ছিলেন।
এই দম্পতির একটি কন্যাসন্তান রয়েছে বলে জানা যায়। তিনি ইতালিতে থাকেন।