অষ্টম অধিবেশনে যোগ না দিলে সদস্যপদ হারাবেন খালেদা
জাতীয় সংসদের শীতকালীন অধিবেশন কাল মঙ্গলবার বিকেল তিনটায় শুরু হচ্ছে। নবম জাতীয় সংসদের অষ্টম এই অধিবেশনও শুরু হচ্ছে প্রধান বিরোধী দল বিএনপির অনুপস্থিতিতে। তবে ৪৪ কার্যদিবসের এ অধিবেশনে যোগ না দিলে বিরোধীদলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়াসহ চারদলীয় জোটের অধিকাংশ সাংসদ সদস্যপদ হারাবেন।
আজ সোমবার বিকেলে সংসদের কার্যোপদেষ্টা কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, ৪৪ কার্যদিবসের এই অধিবেশন চলবে আগামী ১০ এপ্রিল পর্যন্ত। কার্যোপদেষ্টা কমিটির সভাপতি স্পিকার আবদুল হামিদের সভাপতিত্বে সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ডেপুটি স্পিকার শওকত আলী, সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, চিফ হুইপ আবদুস শহীদ, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, তোফায়েল আহমেদ, ফজলে রাব্বী মিয়া ও রহমত আলী অংশ নেন। তবে কমিটির সদস্য বিরোধীদলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এম কে আনোয়ার সভায় যোগ দেননি। এর মধ্য দিয়ে ১৫ বছর ধরে বিরোধীদলীয় নেতার এ কমিটির সভায় যোগ না দেওয়ার ধারা বজায় রইল।
সূত্র জানায়, বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া টানা ৫০ দিন সংসদে অনুপস্থিত রয়েছেন। এই অধিবেশন ৪০ কার্যদিবস পার হলে এবং তিনি এর মধ্যে অধিবেশনে যোগ না দিলে তাঁর সদস্যপদ শূন্য হবে। গত বছরের ৪ এপ্রিল তিনি সর্বশেষ সংসদে যোগ দিয়েছিলেন। প্রায় একই রকম টানা অনুপস্থিতি রয়েছে বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোটের অধিকাংশ সাংসদের। তবে টানা অনুপস্থিতির দিক থেকে (৫৭ দিন) প্রথমে রয়েছেন বিএনপির বরকতউল্লা ভুলু। সংবিধানের ৬৭(খ) অনুচ্ছেদ অনুসারে স্পিকারের অনুমতি ছাড়া কোনো সদস্য টানা ৯০ দিন সংসদে অনুপস্থিত থাকলে তাঁর সদস্যপদ শূন্য হবে।
বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নাল আবদিন ফারুক আজ বলেন, বিরোধী দল অধিবেশনে যোগ দিচ্ছে না। সংসদে যোগ দেওয়ার ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
সংসদের চিফ হুইপ আবদুস শহীদ প্রথম আলোকে বলেন, সংসদের এই অধিবেশন ৪৪ কার্যদিবস চলবে। বিরোধী দলের সদস্যদের টানা গড় অনুপস্থিতি ৪৮ দিন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, সদস্যপদ রক্ষার জন্য তাঁরা এ অধিবেশনে যোগ দেবেন।
সংসদের রেওয়াজ অনুসারে বছরের প্রথম অধিবেশনের প্রথম দিনে রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমান সংসদে ভাষণ দেবেন। এরপর চিফ হুইপ ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাব আনবেন। এ প্রস্তাবের ওপর ৪৪ ঘণ্টা সাধারণ আলোচনা শেষে ধন্যবাদ প্রস্তাব সংসদে গৃহীত হবে।
কার্যোপদেষ্টা কমিটির সভায় জানানো হয়, সংসদের শীতকালীন অধিবেশন শুরুর পর এক সপ্তাহের জন্য মুলতবি করা হবে। এরপর ১ ফেব্রুয়ারি অধিবেশন আবার শুরু হবে। প্রতিদিন অধিবেশন শুরু হবে বিকেল সাড়ে চারটায়, চলবে রাত নয়টা পর্যন্ত।
জানা গেছে, সভায় আসন্ন বিশ্বকাপ ক্রিকেট নিয়েও আলোচনা হয়। প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকাপ ক্রিকেটের বিষয়টি স্পিকারকে নজরে রাখার পরামর্শ দেন। সভায় উপস্থিত একজন সদস্য বিশ্বকাপ খেলার টিকিটের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর মনোযোগ আকর্ষণের চেষ্টা করেন।
জাতীয় সংসদের শীতকালীন অধিবেশন কাল মঙ্গলবার বিকেল তিনটায় শুরু হচ্ছে। নবম জাতীয় সংসদের অষ্টম এই অধিবেশনও শুরু হচ্ছে প্রধান বিরোধী দল বিএনপির অনুপস্থিতিতে। তবে ৪৪ কার্যদিবসের এ অধিবেশনে যোগ না দিলে বিরোধীদলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়াসহ চারদলীয় জোটের অধিকাংশ সাংসদ সদস্যপদ হারাবেন।
আজ সোমবার বিকেলে সংসদের কার্যোপদেষ্টা কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, ৪৪ কার্যদিবসের এই অধিবেশন চলবে আগামী ১০ এপ্রিল পর্যন্ত। কার্যোপদেষ্টা কমিটির সভাপতি স্পিকার আবদুল হামিদের সভাপতিত্বে সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ডেপুটি স্পিকার শওকত আলী, সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, চিফ হুইপ আবদুস শহীদ, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, তোফায়েল আহমেদ, ফজলে রাব্বী মিয়া ও রহমত আলী অংশ নেন। তবে কমিটির সদস্য বিরোধীদলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এম কে আনোয়ার সভায় যোগ দেননি। এর মধ্য দিয়ে ১৫ বছর ধরে বিরোধীদলীয় নেতার এ কমিটির সভায় যোগ না দেওয়ার ধারা বজায় রইল।
সূত্র জানায়, বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া টানা ৫০ দিন সংসদে অনুপস্থিত রয়েছেন। এই অধিবেশন ৪০ কার্যদিবস পার হলে এবং তিনি এর মধ্যে অধিবেশনে যোগ না দিলে তাঁর সদস্যপদ শূন্য হবে। গত বছরের ৪ এপ্রিল তিনি সর্বশেষ সংসদে যোগ দিয়েছিলেন। প্রায় একই রকম টানা অনুপস্থিতি রয়েছে বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোটের অধিকাংশ সাংসদের। তবে টানা অনুপস্থিতির দিক থেকে (৫৭ দিন) প্রথমে রয়েছেন বিএনপির বরকতউল্লা ভুলু। সংবিধানের ৬৭(খ) অনুচ্ছেদ অনুসারে স্পিকারের অনুমতি ছাড়া কোনো সদস্য টানা ৯০ দিন সংসদে অনুপস্থিত থাকলে তাঁর সদস্যপদ শূন্য হবে।
বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নাল আবদিন ফারুক আজ বলেন, বিরোধী দল অধিবেশনে যোগ দিচ্ছে না। সংসদে যোগ দেওয়ার ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
সংসদের চিফ হুইপ আবদুস শহীদ প্রথম আলোকে বলেন, সংসদের এই অধিবেশন ৪৪ কার্যদিবস চলবে। বিরোধী দলের সদস্যদের টানা গড় অনুপস্থিতি ৪৮ দিন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, সদস্যপদ রক্ষার জন্য তাঁরা এ অধিবেশনে যোগ দেবেন।
সংসদের রেওয়াজ অনুসারে বছরের প্রথম অধিবেশনের প্রথম দিনে রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমান সংসদে ভাষণ দেবেন। এরপর চিফ হুইপ ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাব আনবেন। এ প্রস্তাবের ওপর ৪৪ ঘণ্টা সাধারণ আলোচনা শেষে ধন্যবাদ প্রস্তাব সংসদে গৃহীত হবে।
কার্যোপদেষ্টা কমিটির সভায় জানানো হয়, সংসদের শীতকালীন অধিবেশন শুরুর পর এক সপ্তাহের জন্য মুলতবি করা হবে। এরপর ১ ফেব্রুয়ারি অধিবেশন আবার শুরু হবে। প্রতিদিন অধিবেশন শুরু হবে বিকেল সাড়ে চারটায়, চলবে রাত নয়টা পর্যন্ত।
জানা গেছে, সভায় আসন্ন বিশ্বকাপ ক্রিকেট নিয়েও আলোচনা হয়। প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকাপ ক্রিকেটের বিষয়টি স্পিকারকে নজরে রাখার পরামর্শ দেন। সভায় উপস্থিত একজন সদস্য বিশ্বকাপ খেলার টিকিটের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর মনোযোগ আকর্ষণের চেষ্টা করেন।