হলে ছাত্র ওঠা নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ১
ছাত্র একজন। কিন্তু ছাত্রলীগের দুই পক্ষই তাঁকে হলে উঠিয়ে বাহাদুরি নিতে চায়। পরিণামে বাধল সংঘর্ষ। এভাবেই হলকেন্দ্রিক অসুস্থ ছাত্ররাজনীতির চেহারাটি খুব কাছ থেকে দেখেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক নবাগত শিক্ষার্থী।
ঘটনাটি ঘটেছে আজ রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জিয়াউর রহমান হলে। এতে আহতও হয়েছেন একজন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বিভাগের এক নবীন ছাত্র ভর্তি-প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে জিয়া হলে গেলে তাঁকে হলে ওঠাতে চান হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রিফাত হোসেনের পক্ষের কর্মী হাসান (মার্কেটিং বিভাগ তৃতীয় সেমিস্টার)। অন্যদিকে বিভাগের ছোট ভাই—এ দাবিতে ছাত্রটিকে তাঁর দিকে টানতে চেষ্টা করেন সাধারণ সম্পাদক সাইফুর রহমানের পক্ষের কর্মী রাষ্ট্রবিজ্ঞান তৃতীয় সেমিস্টারের ছাত্র বুরহান।
এ নিয়ে বিরোধের ফলে বুরহান ও তাঁর বন্ধুরা মিলে কলাভবনের সামনে হাসানকে মারধর করেন। আহত হাসানকে বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারে প্রাথমিক চিকিত্সা দেওয়া হয়। পরে রিফাতের কর্মীরা রড, হকিস্টিক ও ক্রিকেট স্টাম্প নিয়ে সাইফুরের পক্ষের কর্মীদের ধাওয়া দেয়।
এ বিষয়ে হল ছাত্রলীগের সভাপতি রিফাত হোসেন বলেন, ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছাত্রদের বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
সহকারী প্রক্টর আমজাদ আলী বলেন, ‘টিএসসিতে লাইনে দাঁড়ানো এবং হলে ছাত্র ওঠানো—এই দুই কারণে ঘটনা ঘটেছে বলে আমরা শুনেছি। এ বিষয়ে তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ছাত্র একজন। কিন্তু ছাত্রলীগের দুই পক্ষই তাঁকে হলে উঠিয়ে বাহাদুরি নিতে চায়। পরিণামে বাধল সংঘর্ষ। এভাবেই হলকেন্দ্রিক অসুস্থ ছাত্ররাজনীতির চেহারাটি খুব কাছ থেকে দেখেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক নবাগত শিক্ষার্থী।
ঘটনাটি ঘটেছে আজ রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জিয়াউর রহমান হলে। এতে আহতও হয়েছেন একজন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বিভাগের এক নবীন ছাত্র ভর্তি-প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে জিয়া হলে গেলে তাঁকে হলে ওঠাতে চান হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রিফাত হোসেনের পক্ষের কর্মী হাসান (মার্কেটিং বিভাগ তৃতীয় সেমিস্টার)। অন্যদিকে বিভাগের ছোট ভাই—এ দাবিতে ছাত্রটিকে তাঁর দিকে টানতে চেষ্টা করেন সাধারণ সম্পাদক সাইফুর রহমানের পক্ষের কর্মী রাষ্ট্রবিজ্ঞান তৃতীয় সেমিস্টারের ছাত্র বুরহান।
এ নিয়ে বিরোধের ফলে বুরহান ও তাঁর বন্ধুরা মিলে কলাভবনের সামনে হাসানকে মারধর করেন। আহত হাসানকে বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারে প্রাথমিক চিকিত্সা দেওয়া হয়। পরে রিফাতের কর্মীরা রড, হকিস্টিক ও ক্রিকেট স্টাম্প নিয়ে সাইফুরের পক্ষের কর্মীদের ধাওয়া দেয়।
এ বিষয়ে হল ছাত্রলীগের সভাপতি রিফাত হোসেন বলেন, ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছাত্রদের বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
সহকারী প্রক্টর আমজাদ আলী বলেন, ‘টিএসসিতে লাইনে দাঁড়ানো এবং হলে ছাত্র ওঠানো—এই দুই কারণে ঘটনা ঘটেছে বলে আমরা শুনেছি। এ বিষয়ে তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’