রিয়াদে ভবন ধসে সাতজন নিহত, বাংলাদেশি নেই
সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রিন্সেস নুরা বিনতে আবদুল রহমান ইউনিভার্সিটির নির্মাণাধীন ভবন ধসে সাতজন শ্রমিক নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার সকালে ওই দুর্ঘটনা ঘটে। এ সময় সেখানে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের ৪০০ জনেরও বেশি শ্রমিক কাজ করছিলেন। তবে হতাহত ব্যক্তিদের মধ্যে বাংলাদেশি কোনো শ্রমিক নেই বলে জানা গেছে। খবর ইউএনবি ও আরব নিউজ ডট কমের।
রিয়াদে বাংলাদেশের লেবার কাউন্সেলর হারুন-অর-রশিদ সন্ধ্যায় বার্তা সংস্থা ইউএনবিকে টেলিফোনে জানান, ভবন ধসের ঘটনায় কোনো বাংলাদেশি নিহত হননি। হতাহত ব্যক্তিরা ভারত ও পাকিস্তানের নাগরিক।
সৌদি সরকারের পক্ষ থেকে তিনজনের নিহত হওয়ার খবর নিশ্চিত করা হয়েছে। তবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি। সৌদি বেসামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত মুখপাত্র মুহাম্মদ আল হুবেইলের বরাত দিয়ে আরব নিউজ ডট কম জানায়, ভবন নির্মাণকাজে শ্রমিকদের ব্যবহারের জন্য নির্মিত রেলিং ধসে তিনজন নিহত ও ১১ জন আহত হন। আহত ব্যক্তিদের ন্যাশনাল গার্ড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তিনি জানান, উদ্ধার অভিযানে বেসামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগের বেশ কয়েকটি ইউনিট ও হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হয়। আহত ব্যক্তিদের হেলিকপ্টারে করে হাসপাতালে নেওয়া হয়।
সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রিন্সেস নুরা বিনতে আবদুল রহমান ইউনিভার্সিটির নির্মাণাধীন ভবন ধসে সাতজন শ্রমিক নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার সকালে ওই দুর্ঘটনা ঘটে। এ সময় সেখানে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের ৪০০ জনেরও বেশি শ্রমিক কাজ করছিলেন। তবে হতাহত ব্যক্তিদের মধ্যে বাংলাদেশি কোনো শ্রমিক নেই বলে জানা গেছে। খবর ইউএনবি ও আরব নিউজ ডট কমের।
রিয়াদে বাংলাদেশের লেবার কাউন্সেলর হারুন-অর-রশিদ সন্ধ্যায় বার্তা সংস্থা ইউএনবিকে টেলিফোনে জানান, ভবন ধসের ঘটনায় কোনো বাংলাদেশি নিহত হননি। হতাহত ব্যক্তিরা ভারত ও পাকিস্তানের নাগরিক।
সৌদি সরকারের পক্ষ থেকে তিনজনের নিহত হওয়ার খবর নিশ্চিত করা হয়েছে। তবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি। সৌদি বেসামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত মুখপাত্র মুহাম্মদ আল হুবেইলের বরাত দিয়ে আরব নিউজ ডট কম জানায়, ভবন নির্মাণকাজে শ্রমিকদের ব্যবহারের জন্য নির্মিত রেলিং ধসে তিনজন নিহত ও ১১ জন আহত হন। আহত ব্যক্তিদের ন্যাশনাল গার্ড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তিনি জানান, উদ্ধার অভিযানে বেসামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগের বেশ কয়েকটি ইউনিট ও হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হয়। আহত ব্যক্তিদের হেলিকপ্টারে করে হাসপাতালে নেওয়া হয়।